Pages

Saturday, 22 December 2012

Windows Key Usefulness

Exclusive Windows Button Shortcut Tips:

| Last 2 is for windows 7 & 8 user |

1. Windows logo key +E => Open Computer.

2. Windows logo key + M => Minimize all windows.

3. Windows logo key +R => Open the Run dialog box.

4. Windows logo key +Tab => Cycle through programs on the taskbar by using Aero Flip 3-D.

5. Ctrl + Windowsws logo key +Tab => Use the arrow keys to cycle through programs on the taskbar by using Aero Flip 3-D.

 Photo: *Exclusive Windows Button Shortcut Tips*

| Last 2 is for windows 7 user |

1. Windows logo key  +E    => Open Computer.

2. Windows logo key + M   => Minimize all windows.

3. Windows logo key  +R    => Open the Run dialog box.

4. Windows logo key  +Tab => Cycle through programs on the taskbar by using Aero Flip 3-D.

5. Ctrl + Windowsws logo key  +Tab => Use the arrow keys to cycle through programs on the taskbar by using Aero Flip 3-D.

Functional Key Details

Function Key Details


কম্পিউটার কি বোর্ড এর একদম উপরের দিকে তাকালে ১ ডজন বাটন দেখা যাবে । F1, F2, F3, F4….. । এগুলো ফাংশন কি নামে পরিচিত । এসব বাটনের প্রত্যেকটির রয়েছে বিশেষ বিশেষ গুরুত্ব । আমাদের এগুলো জানা দরকার । নিচে এগুলোর বর্ণনা দেয়া হল -...
 

Photo: >>>>      Function Key  Details <<<<

কম্পিউটার কি বোর্ড এর একদম উপরের দিকে তাকালে ১ ডজন বাটন দেখা যাবে । F1, F2, F3, F4….. । এগুলো ফাংশন কি নামে পরিচিত । এসব বাটনের প্রত্যেকটির রয়েছে বিশেষ বিশেষ গুরুত্ব । আমাদের এগুলো জানা দরকার । নিচে এগুলোর বর্ণনা দেয়া হল -...
১। F1 : সাহায্যকারী কি হিসেবেই ব্যবহৃত হয় । যখন F1 কি চাপা হয় তখন প্রত্যেক প্রোগ্রামেরই হেল্প পেইজ চলে আসে ।
২। F2 : সাধারণত কোনো ফাইল বা ফোল্ডার Rename করার জন্য ব্যবহার হয় । “Alt + Ctrl + F2″ চাপ দিলে ডকুমেন্ট মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে ওপেন হয় ।
৩। F3 : এটি চাপলে মাইক্রোসফট উইন্ডোজসহ অনেক প্রোগ্রামের সার্চ অপশন চালু হয়। উইন্ডোজ কমান্ডে এটি চাপ দিলে পূর্বের কমান্ডটির পুনরাবৃত্তি ঘটে ।
৪। F4 : এটি চাপলে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের last action performed Repeat করা যায় । Alt+F4 চেপে সক্রিয় সব প্রোগ্রাম বন্ধ করা হয়। এছাড়া Alt+F4 চেপে পিসি বন্ধ করার অপশন আনা যায় ।
৫। F5 : আপনার পিসি একবার রিফ্রেশ করে F5 কি চেপে রাখলে পিসি বারবার রিফ্রেশ হতে থাকবে । পাওয়ার পয়েন্টের স্লাইড শো আরম্ভ করা হয়।
৬। F6 : এটি চেপে মাউসের কার্সরকে ইন্টারনেট ব্রাউজারের (এক্সপ্লোরার / মজিলা) অ্যাড্রেসবারে নিয়ে যাওয়া হয়। Ctrl+Shift+F6 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্টে খোলা অন্য ডকুমেন্টটি সক্রিয় করা হয়।
৭। F7 : এটি চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে লেখা বানান ও গ্রামার ঠিক করা হয় । মজিলা ফায়ারফক্সের Caret browsing চালু করা হয়।
৮। F8 : কি টি অপারেটিং সিস্টেম চালু হওয়ার সময় কাজে লাগে। সাধারণত উইন্ডোজ Safe Mode-এ চালু করার জন্য এই কি টি চাপতে হয়।
৯। F9 : কি টি চেপে Quark 5.0 এর মেজারমেন্ট টুলবার ওপেন করা হয়।
১০। F10 : কি টি চেপে ইন্টারনেট ব্রাউজার বা কোনো খোলা উইন্ডোর মেনুবার নির্বাচন করা হয়। এটি চেপে CMOS Setup এ প্রবেশ করা যায় ।
১১। F11 : কি টি চেপে ইন্টারনেট ব্রাউজারের ফুল-স্ক্রিন মোড অন-অফ করা হয়। Ctrl + F11 দিলে Dell কম্পিউটারের “hidden recovery partition” চালু হয় ।
১২। F12 : কি টি চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের Save as উইন্ডো ওপেন করা হয়। “Ctrl + Shift + F12″ চাপলে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের ডকুমেন্ট প্রিন্ট হয় ।

*************************************


১। F1 : সাহায্যকারী কি হিসেবেই ব্যবহৃত হয় । যখন F1 কি চাপা হয় তখন প্রত্যেক প্রোগ্রামেরই হেল্প পেইজ চলে আসে ।
 

২। F2 : সাধারণত কোনো ফাইল বা ফোল্ডার Rename করার জন্য ব্যবহার হয় । “Alt + Ctrl + F2″ চাপ দিলে ডকুমেন্ট মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে ওপেন হয় ।
 

৩। F3 : এটি চাপলে মাইক্রোসফট উইন্ডোজসহ অনেক প্রোগ্রামের সার্চ অপশন চালু হয়। উইন্ডোজ কমান্ডে এটি চাপ দিলে পূর্বের কমান্ডটির পুনরাবৃত্তি ঘটে ।
 

৪। F4 : এটি চাপলে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের last action performed Repeat করা যায় । Alt+F4 চেপে সক্রিয় সব প্রোগ্রাম বন্ধ করা হয়। এছাড়া Alt+F4 চেপে পিসি বন্ধ করার অপশন আনা যায় ।
 

৫। F5 : আপনার পিসি একবার রিফ্রেশ করে F5 কি চেপে রাখলে পিসি বারবার রিফ্রেশ হতে থাকবে । পাওয়ার পয়েন্টের স্লাইড শো আরম্ভ করা হয়।
 

৬। F6 : এটি চেপে মাউসের কার্সরকে ইন্টারনেট ব্রাউজারের (এক্সপ্লোরার / মজিলা) অ্যাড্রেসবারে নিয়ে যাওয়া হয়। Ctrl+Shift+F6 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্টে খোলা অন্য ডকুমেন্টটি সক্রিয় করা হয়।
 

৭। F7 : এটি চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে লেখা বানান ও গ্রামার ঠিক করা হয় । মজিলা ফায়ারফক্সের Caret browsing চালু করা হয়।
 

৮। F8 : কি টি অপারেটিং সিস্টেম চালু হওয়ার সময় কাজে লাগে। সাধারণত উইন্ডোজ Safe Mode-এ চালু করার জন্য এই কি টি চাপতে হয়।
 

৯। F9 : কি টি চেপে Quark 5.0 এর মেজারমেন্ট টুলবার ওপেন করা হয়।
 

১০। F10 : কি টি চেপে ইন্টারনেট ব্রাউজার বা কোনো খোলা উইন্ডোর মেনুবার নির্বাচন করা হয়। এটি চেপে CMOS Setup এ প্রবেশ করা যায় ।
 

১১। F11 : কি টি চেপে ইন্টারনেট ব্রাউজারের ফুল-স্ক্রিন মোড অন-অফ করা হয়। Ctrl + F11 দিলে Dell কম্পিউটারের “hidden recovery partition” চালু হয় ।
 

১২। F12 : কি টি চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের Save as উইন্ডো ওপেন করা হয়। “Ctrl + Shift + F12″ চাপলে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের ডকুমেন্ট প্রিন্ট হয় ।

Get Your PC Speed Like First Time

↓নতুন কম্পিউটারের মত স্পিড ↓

→ প্রথমে কম্পিউটারের ডেস্কটপে মাই কম্পিউটারে মাউসের ডান পাশে ক্লিক করে Manage ক্লিক করুন।
→ মাঝ খানে System Tools ক্লিক করুন। তারপর বক্সে Event Viewer a ক্লিক করুন।
→ নতুন একটি বক্স আসবে এই বক্সের নিচে Application নামে একটা লগ আসবে তাতে ক্লিক করুন। এবং ▬এই বক্সের ডান পাশে Clear Log এ ক্লিক করে Clear করুন, তাহলে এটা মুছে যাবে।
→ এই ভাবে ↓
Security-এসে clear log
Setup-এসে clear log
System -এসে clear log

প্রতিদিন ১ বার করেন।

Screen Recorder

আপনার কম্পিউটারের স্ক্রিনের ভিডিও এবং অডিও সহ রেকর্ড করুন↓

My Screen Recorder দিয়ে!!
আপনি আপনার স্ক্রিন এর ভিডিও রেকর্ড করতে পারবেন শুধু তাই না আপনি মাইক্রোফোন দিয়ে কথা বলে আপনার কথা সহ ভিডিও রেকর্ড করতে পারবেন মানে অডিও + ভিডিও একসাথে
রতে পারবেন!!
►Download Link:↓
http://www.mediafire.com/download.php?pd122kclftqsaja

→ সাহ্যকারী ভিডিও দেখে নেন।
http://www.youtube.com/watch?feature=player_embedded&v=WNDN21-WPOQ

[ডাওনলোড লিঙ্ক দেয়ার আগে কিভাবে ফুল ভারসন করবেন তার সহজ উপায় বলে দেই ! ডাওনলোড করার পর .rar Format এ পাবেন সফট!! WinRar দিয়া এক্সট্রাক্ট করলে ভিতরে ২ টা ফোল্ডার পাবেন সেটাপ এবং ক্রেক ফোল্ডার !! ইন্সটলের পর ক্রেক ফাইলটা কপি করে C<program files<Deskshare<my screen recorder<এখানে পেস্ট করেন !! বাস হয়ে গেল ফুল ভারসন !!]

Keep Your PC Free From Virus

কম্পিউটার ভাইরাস মুক্ত রাখার কিছু উপায়:

নিচের দেওয়া টিপস্ গুলো ফলো করার চেষ্টা করবেন বন্ধুরা তা না হলে একদিন আপনার অতি-প্রয়োজনীয় ফাইল, প্রিয় ছবিগুলো, গান গুলো অবস্থা নিচের ছবিটির মতো হবেঃ-

১. কম্পিউটারে একটি ভালো মানের এন্টিভাইরাস ইন্সটল করে রাখুন এবং ইন্টারনেট থেকে আপডেট করুন এবং স্ক্যন করুন।
 

২. পেন ড্রাইভ, মোবাইল এবং ডিজিটাল ক্যামেরার মেমরি কার্ড কম্পিউটারে ভাইরাস আসার একটি ভালো মাধ্যম। তাই পেন ড্রাইভ ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই এন্টিভাইরাস দিয়ে স্কান করুন।
 

৩. কখনো পেন ড্রাইভ ডাবল ক্লিক করে ওপেন করবেন না। My Computer-এ গিয়ে অ্যাড্রেস বার (Address Bar) থেকে খুলবেন
 

৪. পেন ড্রাইভ-এ কি কি ফাইল রাখছেন- মনে রাখার চেষ্টা করুন। আপনার রাখা ফাইল ছাড়া অন্য ফাইল থাকলে সেটি ভাইরাস হবার সম্ভাবনা থাকে, সেকারনে অন্য ফাইলগুলি সবসময় মুছে ফেলুন।
 

৫. কম্পিউটার ভাইরাস মুক্ত রাখতে ভাইরাস সম্পর্কে আরও জানুন এবং ভাইরাসকে চেনার চেষ্টা করুন্।
 

৬. আপনার কম্পিউটারে ইন্টানেট কানেকশন না থাকলে প্রতি সপ্তাহে একবার এন্টিভাইরাস আপডেট ক্রয় করে আপনার কম্পিউটারে ইন্সটল করুন।
 

৭. কম্পিউটারের যে ফাইলটি আপনি চেনেন না কিংবা ফাইলটি কি তা যদি না বুঝতে পারেন, তাহলে কখনো ফাইলটিতে ক্লিক করবেন না।
 

৮. অপরিচিত কারো ইমেইল খুলবেন না। বর্তমানে সবচেয়ে শক্তিশালী ভাইরাসগুলি ইমেইলের মাধ্যমে কম্পিউটারে ছড়িয়ে পড়ছে।
 

৯. ইন্টারনেট থেকে কোন প্রোগ্রাম/ফাইল/ভিডিও ডাউনলোড করলে, আগে নিশ্চিত হন যে ভাইরাস নয়। তারপর ইন্সটল করুন।
 

১০. কম্পিউটারে ব্যবহৃত সকল প্রোগ্রাম/ফাইল/ভিডিও এর এক্সটেনশন (.doc, .docx, .mp3, .amr, .avi, .mp4, .3gp etc.) সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখুন। অপরিচিত কোন এক্সটেনশন এ ক্লিক করবেনা।

Off unexpectable restart PC

পিসি অকারণে রিস্টার্ট হওয়া বন্ধ করুন :

নানা কারণে পিসি পুনরায় চালু (রিস্টার্ট) হতে পারে। এর মধ্যে যেসব কারণ রয়েছে, সেগুলো ঠিক করার মাধ্যমে এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

অপারেটিং সিস্টেমের জটিলতা: অনেক সময় অপারেটিং সিস্টেমে জটিলতা দেখা দিলে বা অপারেটিং সিস্টেম ক্র্যাশ করলে পিসি রিস্টার্ট হয়। উইন্ডোজের ডিফল্ট সিস্টেমে অপারেটিং সিস্টেমে কোনো সমস্যা হলে পিসি রিস্টার্ট নেয়। ডিফল্ট সিস্টেম বন্ধ করতে মাই কম্পিউটারে ডান ক্লিক করে properties থেকে Advanced tab/Startup and Recovery/Settings অপশনে যান। এখন System Failure অপশনের অন্তর্গত Automatically Restart অপশন থেকে টিক চিহ্ন উঠিয়ে OK করুন।
 

ভাইরাসের আক্রমণ : বিভিন্ন ধরনের ভাইরাসের কারণেও পিসি রিস্টার্ট নিতে পারে। এ জন্য পিসিতে সব সময় হালনাগাদ (আপডেট) অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করুন। নিয়মিত রুটিন করে পিসি স্ক্যান করুন।
 

হার্ডওয়্যারের সমস্যা : নতুন কোনো হার্ডওয়্যার সংযুক্ত করলে এবং সেটি পিসির সঙ্গে অসামঞ্জস্য হলে এ সমস্যা দেখা দিতে পারে। পুরোনো হার্ডওয়্যারের সংযোগে ত্রুটি দেখা দিলে পিসি অহেতুক রিস্টার্ট নিতে পারে। এ জন্য হার্ডওয়্যারের সংযোগস্থল চেক করে দেখুন, ঠিক আছে কি না।
 

নতুন প্রোগ্রাম ইনস্টলের কারণে : অনেক সময় কিছু সফটওয়্যার, গেমস ইনস্টল করার কারণে পিসি রিস্টার্ট নেয়। আপনার পিসির কনফিগারেশনের সঙ্গে যদি কাঙ্ক্ষিত সফটওয়্যার, গেমস সামঞ্জস্যপূর্ণ না হয়, তাহলে এ সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই বুঝেশুনে প্রোগ্রাম ইনস্টল করুন।
 

হার্ডডিস্কের ত্রুটি : হার্ডডিস্কে ত্রুটিপূর্ণ সমস্যা দেখা দিলে পিসি রিস্টার্ট নিতে পারে। ত্রুটির কারণে হার্ডডিস্ক ডেটা রিড করতে পারে না। এর ফলে পিসি হ্যাং অথবা রিস্টার্ট হতে পারে। এ জন্য হার্ডডিস্ক স্ক্যান করে ত্রুটিপূর্ণ স্থান (ব্যাড সেক্টর) চিহ্নিত করতে পারেন।

Safe your eyes from Computer Radiation

▬ চোখকে রক্ষা করার কিছু উপায় ▬

কাজের খাতিরে প্রতিদিনই লম্বা সময় কম্পিউটার মনিটরের সামনে কাটিয়ে দেয়া খুবই সাধারণ একটা ব্যাপার। অনেকের একনাগাড়ে ১০ ঘণ্টারও বেশি সময় কাটাতে হয় পিসি মনিটরের সামনে। কিন্তু দীর্ঘসময় কাজ করার ফলে কম্পিউটার মনিটরের উজ্জ্বল আলো থেকে ক্ষতিগ্রস্ত হয় চোখ। এ সমস্যার সমাধানে কিছুটা হলেও সাহায্য করবে এ আটটি উপায়-






 


১. কমিয়ে দিন মনিটরের উজ্জ্বলতা
চোখের ওপর মনিটরের উজ্জ্বল আলোর চাপ কমাতে কমিয়ে দিন আপনার মনিটরটির ব্রাইটনেস বা উজ্জ্বলতা। বাজারের সবগুলো মনিটরের সঙ্গেই পাওয়া যায় ইউজার গাইড। ওই ইউজার গাইডটি ব্যবহার করেই পছন্দ মতো কমিয়ে-বাড়িয়ে নিতে পারবেন মনিটরের ব্রাইটনেস, কনট্রাস্ট এবং রং। গাইডটি যদি হারিয়ে ফেলেন, তবে দুশ্চিন্তার কিছু নেই, কিছুটা সময় গুগলকে দিলেই পেয়ে যাবেন আপনার মনিটরটির ম্যানুফাকচারার ম্যানুয়াল। গুগলে পাওয়া না গেলেও দুঃশ্চিন্তার কিছু নেই, সব কম্পিউটার মনিটরেই থাকে একাধিক বাটন, যেগুলো ম্যানুয়ালি ব্যবহার করে লুকানো মেনু থেকে খুঁজে নিতে হবে প্রয়োজনীয় অপশন।

২. পারলে কিনুন কম্পিউটার রিডার চশমা
সম্ভব হলে কিনে ফেলুন কম্পিউটার রিডার চশমা। এই চশমার বিশেষত্ত্ব হচ্ছে, এতে রয়েছে প্রকেটটিভ কোটিং। আর চশমার লেন্সগুলো মনিটরের উজ্জল সাদা আলো থেকে চোখ রক্ষার জন্যেই বিশেষভাবে তৈরি।

৩. ম্যাগনিফায়ার ব্যবহার করুন
ম্যাগনিফায়ার প্রোগ্রামটি বানিয়েছে মাইক্রোসফট। কিবোর্ড বা মাউস কার্সর মনিটরের যেখানে থাকবে, সে জায়গাটিই বড় করে দেখাবে ম্যাগনিফায়ার। প্রোগ্রামটি ব্যবহার করে, কম্পিউটার মনিটরের ছোট লেখাগুলোর জন্য চোখের ওপর চাপ অনেকটাই কমাতে পারবেন ব্যবহারকারীরা।

মাইক্রোসফট পণ্য ব্যবহার না করলেও সমস্যা নেই। জুম সফটওয়্যার ব্যবহার করে ম্যাগনিফায়ারের মতো একই সুবিধা ভোগ করতে পারবেন ম্যাক ইউজাররা।

৪. বাড়িয়ে নিন ব্রাউজারের ডিসপ্লে সাইজ
প্রয়োজন মতো বাড়িয়ে কমিয়ে নিন ব্রাউজারের ডিসপ্লে সাইজ। কিবোর্ডের কন্ট্রোল বাটনটি চেপে ধরে মাউস স্ক্রল করলেই পরিবর্তন আসবে আপনার ডিসপ্লেতে। কয়েকবার কমান্ড এবং + চেপে ব্রাউজার উইন্ডো বড় করে নিতে পারবেন ম্যাক ইউজাররা।


৫. কমিয়ে নিন স্ক্রিন রেজুলিউশন
কমিয়ে রাখুন ডিসপ্লের স্ক্রিন রেজুলিউশন। কম্পিউটার ডিসপ্লে উইন্ডোতে মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে কমিয়ে নিতে পারেন স্ক্রিন ডিসপ্লে।

ম্যাক ব্যবহারকারীরা এ কাজটি করতে পারবেন স্ক্রিনের অ্যাপল লোগোতে যেয়ে। সেখান থেকে সিস্টেম প্রেফারেন্স এবং তারপর ডিসপ্লে সেটিং-এ যেয়ে।

৬. বাড়িয়ে নিন উইন্ডোজ টেক্সট সাইজ
চোখের ওপর থেকে চাপ কমাতে বাড়িয়ে নিন উইন্ডোজ টেক্সট সাইজ। টেক্সট এবং অন্যান্য আইটেমগুলোর আকার আকৃতি পরিবর্তনের সুবিধা রয়েছে উইন্ডোজ ৭-এ। ডিসপ্লে উইন্ডোতে মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে পার্সোনালাইজ মেনুর ডিসপ্লে অপশনে যেতে হবে। সেখান থেকেই বদলানো যাবে টেক্সটের আকার আকৃতি।










৭. ছুটি দিন আপনার চোখ দু’টিকে
লম্বা সময় ধরে কম্পিউটার স্ক্রিনের দিকে থাকিয়ে থাকা মোটেও স্বাস্থ্যকর নয়। উল্টো বাড়িয়ে দেয় কম্পিউটার ভিশন সিনড্রোমে আক্রান্ত হবার শংকা। তাই কাজের ফাঁকে ছুটি দিন আপনার চোখ দু’টিকে। দূরের কোনো বস্তুর দিকে তাকিয়ে থাকুন ১০ থেকে ২০ সেকেন্ড। তারপর একই সময় ধরে দৃষ্টি সীমাবদ্ধ করুন কাছের কোনো বস্তুতে। টানা কয়েকবার পুনরাবৃত্তি করুন এ কাজের। এতে কিছুটা হলেও ধকল কমবে আপনার চোখের ওপর থেকে।

৮. ঘুরে আসুন বাইরে থেকে
সারাদিন ঘরে বা অফিসে কম্পিউটার মনিটরের দিকে তাকিয়ে থাকলে কেবল চোখেরই ক্ষতি হয় না, ঘুমেও ব্যাঘাত ঘটে। তাই সুযোগ পেলেই বাইরে থেকে ঘুরে আসুন। ভিন্ন ভিন্ন উজ্জ্বলতার আলোর উপস্থিতিতে লম্বা সময় কম্পিউটার স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকার ক্লান্তি অনেকটাই কাটিয়ে উঠতে পারবে আপনার চোখ।